Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

প্রকল্প সমূহ

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ফুলবাড়িয়া কর্তৃক বাস্তবায়িত প্রকল্পকার্যক্রম সমূহ

ক্র নং

প্রকল্পের নাম

বাস্তবায়ন কাল

প্রকল্পের প্রধান উদেশ্য

প্রকল্পের প্রধান প্রধান কার্যক্রম সমূহ

প্রকল্পের প্রভাব

ন্যাশানাল এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি প্রোগ্রাম ফেজ-II প্রজেক্ট (এন এ টি পি-২)

অক্টোবর ২০১৫-সেপ্টেম্বর ২০২১

  •  উৎপাদনশীলতা ফসল ভেদে ১০-১৫ ভাগ বৃদ্ধি,
  •  সি আই জি দল গঠন ও ৬০% সি আই জি গ্রুপে সদস্যদের মধ্যে কমপক্ষে ১ টি নতুন প্রযুক্তি সম্প্রসারণ।
  •  জৈব কৃষির প্রচলন
  •  উত্তম ও ক্লাইমেট স্মার্ট কৃষি পদ্ধতি প্রবর্তন।
  • "সি আই জি" গ্রুপ গঠন,
  • সম্প্রসারণ পরিকল্পনা প্রণয়ন,
  • কৃষক প্রশিক্ষণ,
  • প্রদর্শনী স্থাপন,
  • মাঠ দিবস,
  • এক্সপোজার ভিজিট আয়োজন,
  • এগ্রিকালচার ইনোভেসান ফান্ড সরবরাহ
  • উৎপাদনশীলতা ফসলভেদে ১০-১৫ % বৃদ্ধি পাবে,
  • উচ্চমূল্য ফসলের আবাদ বৃদ্ধি পাবে.  
  • নিরাপদ ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে।  
  • ভার্মি ও ট্রাইকো কম্পোস্ট উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় মাটির গুণগত মান উন্নত হবে
  • কৃষক জলবায়ু ঝুকির সাথে খাপখাওয়ানো  কৃষির ব্যবস্থাপনায় অভ্যস্ত হবে।

আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম, ও পাট বীজ উৎপাদন, সঙ্গরক্ষণ ও বিতরন প্রকল্প

এপ্রিল ২০১৯-ডিসেম্বর ২০২৪

  • বীজ এস এম ই স্থাপনের মাধ্যমে কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাট বীজ সহজলভ্য করে ফসলের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা
  • মানসম্মত বীজ উৎপাদন ও বিপণনের মাধ্যমে ইউনিয়নের বীজের চাহিদা পূরণ
  • উন্নতমানের বীজ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে গ্রামীন কর্মসংস্থান সৃষ্টি।
  • ব্লক প্রদর্শনী স্থাপন,
  • প্রশিক্ষণ প্রদান ও মাঠ দিবস আয়োজন, উদ্ভুদ্ধকরণ ভ্রমন,
  • উপকরণ সরবরাহ (বীজ, সার, বীজ শুকানো ও সংরক্ষণ পাত্র, ময়েশ্চার মিটার, চালনি, মোড়কীকরণের যন্ত্রপাতি)
  • কৃষক পর্যায়ে উন্নত মানের বীজ উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে
  • মান সম্মত বীজের সহজলভ্যতা বৃদ্ধি পাবে
  • বীজ উৎপাদনকারী অন্যান্য সরকারী ও বেসরকারী সংস্থার উপর কৃষকের নির্ভরশীলতা কমবে

কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ডাল,তেল ও মসলা বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ (৩য় পর্যায়) প্রকল্প

জুলাই ২০১৭-জুন ২০২২

  • কৃষক পর্যায়ে উন্নত বীজ নিশ্চিত করা,
  • ডাল, তেল ও মসলা ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি,  গ্রামীন  কর্মসংস্থান সৃষ্ঠি করা,
  • মানব স্বাস্থের পুষ্টি নিশ্চিত করা
  • পানি সাশ্রয় ও মাটি স্বাস্থ্য সুরক্ষা।
  • মৌ চাষের মাধ্যমে ফসলের ফলন বৃদ্ধি এবং গ্রামীন কর্মসংস্থান সৃষ্টি।
  • বীজ এসএমই গঠন,
  • ব্লক প্রদর্শনী স্থাপন,
  • প্রদর্শনী সংশ্লিষ্ঠদের প্রশিক্ষণ,
  • বীজ প্রত্যয়নে সহায়তা,
  • মাঠ দিবস আয়োজন,
  • মৌ বাক্স স্থাপন করে মধু চাষের মাধ্যমে পরাগায়নে সহায়তা করা,
  • উপকরণ বিতরণ
  • বীজ সংকট দূর হবে
  • ডাল, তেল ও মসলার আবাদ বৃদ্ধি পাবে। ফলে ডাল, তেল ও মসলা আমদানী নির্ভরতা কমে যাবে
  • বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে।

লেবু জাতীয় ফসলের সম্প্রসারণ, ব্যবস্থাপনা ও উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্প

এপ্রিল ২০১৯-ডিসেম্বর ২০২৪

  • লেবু জাতীয় ফল চাষ নিবিড়করণ ও প্রায় ১০-১৫% ফলন বৃদ্ধির মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা.
  • প্রদর্শনীভুক্ত কৃষকদের বিশেষ করে মহিলা কৃষকদের সহ অন্যান্য কৃষকদের আয় ১০% বৃদ্ধি করা ও ৮-১০% বেকারত্ব দূর করা।
  • লেবু জাতীয় ফসলের (মাল্টা, কোমলা, বাতাবী লেবু ও লেবু ) একক/মিশ্র প্রদর্শনী স্থাপন,
  • পুরাতন লেবু জাতীয় ফল বাগান পরিচর্যা,
  • কৃষক প্রশিক্ষণ,
  • উদ্ধুদ্ধকরণ ভ্রমণ,
  • মাঠ দিবস
  • লেবু জাতীয় ফসলের আবাদ বৃদ্ধি পাবে
  • লেবুজাতীয় ফলের আমদানি নির্ভরতা কমে যাবে
  • বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে।

কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্প

মার্চ ২০১৯- ডিসেম্বর ২০২৩

  • কন্দালজাতীয় ফসল উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে দেশের বর্ধিত জনগোষ্ঠীর খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করা ও পুষ্টিমান উন্নয়ন।
  • কন্দাল ফসলের আবাদ বাড়ানো
  • বারি কর্তৃক উদ্ভাবিত প্রমাণিত জাতগুলো সম্প্রসারণ করা।
  • প্রদর্শনী স্থাপন,
  • কৃষক প্রশিক্ষণ,
  • মাঠ দিবস আয়োজন,
  • উদ্ধুদ্ধকরণ ভ্রমণ,
  • কৃষি মেলা আয়োজন,
  • বীজ সংরক্ষণাগার তৈরি
  • কন্দাল ফসলের আবাদ বৃদ্ধি পাবে
  • বর্ধিত জনগোষ্ঠির খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টিমান নিশ্চিত হবে।

সৌরশক্তি ও পানি সাশ্রয়ী আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি পাইলট প্রকল্প

জুলাই ২০১৭-জুন ২০২২

  • সেচ কাজে সৌরশক্তি ব্যবহার করে জ্বালানী তেল/বিদ্যুত সাশ্রয় (৯৫-১০০%)
  • আধুনিক পানি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সেচ দক্ষতা উন্নয়ন,
  • ভূ গর্ভস্থ পানির ব্যবহার কমিয়ে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা ও সেচ খরচ কমানো
  • সমন্বিত সেচ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি করে গ্রামীন জনগোষ্ঠির জীবন মান উন্নয়ন।
  • সোলার সেচ প্রদর্শনী,
  • বারিড পাইপ সেচ প্রদর্শনী,
  • ড্রিপ সেচ প্রদর্শনী,
  • পাত কুয়া খনন,
  • কৃষক মাঠ স্কুল,
  • কৃষক প্রশিক্ষণ,
  • মেকানিক প্রশিক্ষণ,
  • উদ্ধুদ্ধকরণ ভ্রমন,
  • মাঠ দিবস ও লজিস্টিক সাপোর্ট।
  • সেচ ব্যবস্থাপনায় বারিড পাইপের ব্যবহার করায় পানির অপচয় রোধ হচ্ছে।
  • সোলার প্যানেল ব্যবহার হওয়ায় বিদ্যুৎ ও জালানির প্রয়োজন কম পরছে ।
  • পাতকুয়া ব্যবহারের ফলে ভূগর্ভস্ত পানির ব্যবহার কমছে। 

কৃষি আবহাওয়া তথ্য পদ্ধতি উন্নতকরণ প্রকল্প

জুলাই ২০১৬-জুন ২০২১

  • কৃষকগণের নিকট কৃষি আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য পৌছে দেওয়া
  • আবহাওয়া ও জলবায়ুর ক্ষতিকর প্রভাবসমূহের সাথে কৃষকগণের খাপখাওয়ানোর সক্ষমতা বৃদ্ধি করা
  • কৃষি আবহাওয়া তথ্য পদ্ধতি প্রচলন করা,
  • আবহাওয়া সংক্রান্ত ঝুকি সম্পর্কিত তথ্য কৃষকের নিকট পৌছে দেয়া।
  • এগ্রো মেটেরিওলোজিকেল ডাটাবেইজ প্রস্তুত করা,
  • এগ্রো মেটেরিওলজিকেল পরামর্শ প্রদান করা
  • প্রতি ইউনিয়নে রেইঙ্গেজ
  • এগ্রো মেটেরেরিওলোজিকেল  ডিসপ্লে বোর্ড স্থাপন
  • প্রতি উপজেলায় এগ্রো মেটেরেরিওলোজিকেল কিওস্ক স্থাপন
  • প্রতিদিনের সঠিক আবহাওয়া তথ্য জানতে পারায় কৃষকগণ যথা সময়ে জমি চাষ, ফসল বপন/রোপন,ফসল কর্তন, সার ও কিটনাশক প্রয়োগ  করতে পারবে
  • ফলে সার ও কিটনাশকের অপচয় কমবে।

 

বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলে ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প

জুলাই ২০২০-জুন ২০২৫

  • শস্যের গড় নিবিরতা  বৃদ্ধি,
  • বহুমূখী শস্য আবাদ  বৃদ্ধি,
  • কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যম ৮০ % থেকে ৮২% উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, 
  • আয় বর্ধক  কার্যক্রমে ৩০% থেকে নূন্যতম ৩২% মহিলাদের বিশেষ করে ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী মহিলাদের সম্পৃক্ততার মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন।
  • কৃষক গ্রুপ গঠন,
  • প্রদর্শনী,
  • মাঠ দিবস,
  • প্রশিক্ষণ,
  • মটিভেশানাল ট্যুর,
  • কৃষি মেলা,
  • কৃষি যন্ত্রপাতি বিতরন।
  • পতিত জমি আবাদের আওতায় আসবে।
  • নতুন ও সম্ভাবনাময় ফসল শস্য বিন্যাসে অন্তর্ভুক্ত হবে
  • শস্য নিবিরতা বৃদ্ধি পাবে।

সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্প

জুলাই ২০২০-জুন ২০২৫

  • আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতি সরবরাহ ও ব্যবহার বাড়িয়ে ফসলের ১০-১৫ শতাংশ অপচয় রোধ করা,
  • চাষাবাদে ৫০% সময় ও ২০% অর্থ সাশ্রয় করা যাবে
  • সমন্বিত শবজি জাতীয় ফসল আবাদ করে কৃষি যন্ত্রপাতির কর্মদক্ষতা ৫০% বৃদ্ধি করা
  • উন্নয়ন সহায়তার মাধ্যমে বিভিন্ন প্রযুক্তির যন্ত্রপাতি বিতরন,
  • ২৮ দিন ব্যপী মেকানিক প্রশিক্ষণ,
  • কৃষক বা উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ,
  • সংরক্ষণাগার তৈরী,
  • বীজ সহায়তা প্রদান।
  • কৃষিতে আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারের ফলে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পাবে।
  • কৃষকের উৎপাদন খরচ কমবে
  • কৃষকের ফসলের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত হবে। 

১০

তৈল জাতীয় ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্প

 জুলাই ২০২০- জুন ২০২৫

  • তেলজাতীয় ফসলের সম্প্রসারণ এবং উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে দেশে ভোজ্য তেলের  চাহিদা পূরণ
  • আমদানি ব্যয় হ্রাস।
  • কৃষক গ্রুপ গঠন,
  • ক্রপিং প্যাটার্ণ ভিত্তিক প্রদর্শনি বাস্তবায়ন, কৃষক প্রশিক্ষণ,
  • মাঠ দিবস আয়োজন,
  • উপকরণ বিতরণ।
  • তেলজাতীয় ফসলের আবাদি এলাকা বৃদ্ধি করা হবে
  • দেশের তেল উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে
  • তেল আমদানি নির্ভরতা হ্রাস পাবে।

১১

রাজস্ব বাজেটের আওতায় বাস্তবায়িত প্রকল্প

২০১৭- চলমান

নতুন নতুন জাত ও কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণ

  • প্রদর্শনি স্থাপন,
  • বীজ সহায়তা প্রদান,
  • মাঠ দিবস অনুষ্ঠান আয়োজন।
  • কৃষকগণ নতুন জাত সম্পর্কে অবহিত হচ্ছে
  • আধুনিক কৃষি প্রযুক্তিসমূহ দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে।
১২ কাজু বাদাম ও কফি গবেষণা, উন্নয়ন ও সম্প্রসারন প্রকল্প ২০২১-২০২৫ কাজুবাদাম ও কফি সম্প্রসারণ  প্রদর্শনী স্থাপন, ট্রেইনিং, প্রসেসিং, মার্কেটিং  
১৩ অনাবাদিপতিত জমি ও বসতবাড়ির আঙ্গিনায় পারিবারিক পুষ্টিবাগান স্থাপন প্রকল্প। .২০২১-২০২৩ পারিবারিক পুষ্টি চাহিদা পূরন ও পরিবারের আয় বৃদ্ধি  প্রদর্শনী স্থাপন, ট্রেইনিং